পৃথিবীর জনসংখ্যা বেড়েই চলেছে, চারিদিকে যেন মানুষ গিজগিজ করছে! পৃথিবীর জনসংখ্যার সবচেয়ে বেশি মানুষ বাস করে এশিয়া মহাদেশেই! এমনকি এই তালিকায় প্রথম দুটি দেশ হচ্ছে চীনের জনসংখ্যা এবং ভারতের জনসংখ্যা! এই জনসংখ্যা বিস্ফোরণ দেখে অনেকেরই মনে হতে পারে যে কিছুদিন পর হয়তো পৃথিবীতে আর তিল ধারণের জায়গাই থাকবে না! পৃথিবীর জনসংখ্যা বৃদ্ধি নিয়ে এই উদ্বেগ আসলে কতোটুকু সত্য? জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণ কী? জনসংখ্যার ঘনত্ব কাকে বলে? জনসংখ্যা বৃদ্ধির অংক কীভাবে করা হয়? জনসংখ্যার জনমিতিক উপাদান কী? বাংলাদেশের জনসংখ্যা পরিস্থিতি কোনদিকে আগাচ্ছে? জনসংখ্যা সমস্যা মোকাবেলায় বাংলাদেশ কতটুকু প্রস্তুত? পৃথিবীর জনসংখ্যা কত? অবিশ্বাস্য শোনালেও এটাই সত্যি যে, পৃথিবীর জনসংখ্যা ইতিমধ্যে উলটোরথে চলতে শুরু করেছে। এই একবিংশ শতাব্দীতেই পৃথিবীর জনসংখ্যা কমতে শুরু করবে। বহু দেশে এখনই জনসংখ্যার দ্রুত নিম্নগতি চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আসুন আজকে থিংকের এই ভিডিওতে জেনে নেই কেন গত কয়েক শতাব্দীতে এভাবে জনসংখ্যার বিষ্ফোরণ ঘটেছে সারা পৃথিবীতে আর কেনই বা এখন তার গতি সম্পূর্ণভাবে আবার উল্টে যেতে শুরু করেছে।
চিন উঁচু প্রজনন হার আর জনসংখ্যা বৃদ্ধির দ্রুত গতিতে ভীত হয়ে ১৯৭৯-৮০ সালে বাধ্যতামূলক "এক সন্তান" নীতি চালু করে। একটির বেশি সন্তান যাদের, সরকার তাদের বড় ধরনের জেল-জরিমানা করেছে, জোরপূর্বক বন্ধ্যাত্বকরণ করেছে, গর্ভপাতও ঘটাতে বাধ্য করেছে। অন্যদিকে সরকারি নীতি মেনে চলা দম্পতিরা অতিরিক্ত সরকারি সুবিধা ভোগ করেছেন।
পৃথিবীর জনসংখ্যা কত তা কি আমরা জানি? পৃথিবীর জনসংখ্যা ঠিক কত হলে ঠিক হয় বা আমাদের এই ছোট্ট গ্রহটি কত মানুষকে অনায়াসে জায়গা দিতে পারে?