Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
ব্ল্যাকহোল নামক এই রহস্যময় জিনিসটি সম্পর্কে মানুষের উৎসাহের শেষ নেই। মহাবিশ্বের আনাচে-কানাচে লুকিয়ে থাকা ব্ল্যাকহোলের আশেপাশে যা কিছু থাকে সবকিছু সে তার নিজের ভিতরে টেনে নেয়। আমরা থিংকের ব্ল্যাক হোল ভিডিওতে দেখেছিলাম, জ্বালানী ফুরিয়ে যাওয়া তারা থেকে তৈরি, এই খগোল বস্তুগুলি মহাবিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যাকর্ষণ আধার। ব্ল্যাকহোলকে ব্ল্যাক বা কৃষ্ণ বলা হয়, কারণ তাদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি এত তীব্র যে এমনকি আলোও তাদের ভেতর থেকে বেরোতে পারে না। তাহলে একবার ভেবে দেখুন এই ব্ল্যাকহোলের আকর্ষণে যদি কোন মানুষ পড়ে যায় তাহলে তার সাথে কী ঘটবে। সে কি এমন এক অভিযাত্রায় বেঁচে থাকতে পারবে? আজকে জ্যোতির্বিদ এবং Durham university র assistant Professor, থিংকের বন্ধু ড. শৌনক বোসের সাথে এই ভিডিওতে, বিজ্ঞানের সাথে কিছুটা কল্পনার রথে চড়ে ঘুরে আসি একটা ব্ল্যাকহোলের কাছ থেকে।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
আলোর গতিতে মহাবিশ্ব ভ্রমণ কি সম্ভব? আলো মহাবিশ্বের সর্বোচ্চ গতিসীমা, এই গতিসীমা অর্জন করতে পারলে সময়কেও অতিক্রম করা সম্ভব। অর্থাৎ সময়কেও থামিয়ে দেয়া যাবে আলোর গতিতে চলতে পারলে। এদিকে আলোর গতি ঘন্টায় ৩ লক্ষ কিলোমিটার! মহাবিশ্বে গতি আর সময় ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। হ্যাঁ, সময়েরও গতি আছে। আমরা যখন স্থির, তখন সময় সর্বোচ্চ গতিতে চলে। আর স্থানে অর্থাৎ স্পেইসে চলার গতি বাড়লে সময়ের গতি কমতে থাকে। একটা স্থানের গতিতে সময়ের গতি শূন্য হয়ে যায়, তখন আর গতি বাড়ানো সম্ভব না। এটাই আলোর গতি, এটাই আমাদের মহাবিশ্বের সর্বোচ্চ গতিসীমা, যেখানে সময় স্থির, যেখানে ঘড়ি থেমে যায়। আজকে থিংকের নতুন ভিডিওতে আমরা জানবো, আলোর গতিতে মহাবিশ্ব ভ্রমণ সম্ভব কীনা। জেনে নিব, কেন আলোর গতিতে চললে সময় থেমে যায়।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
চাঁদ না থাকলে পৃথিবীর কী হতো? চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ। কিন্তু সাড়ে চারশ কোটি বছর আগে যখন পৃথিবী সৃষ্টি হয়েছিলো তখনও কিন্তু চাঁদ সৃষ্টি হয়নি। তাহলে চাঁদের সৃষ্টি হলো কীভাবে? চাঁদ বিহীন সেই একা পৃথিবী কেমন ছিলো? আর চাঁদ যদি কোনদিনই না হতো তাহলে কেমন হতো আমাদের এই মায়াময় পৃথিবী! আসুন আজকের নতুন ভিডিওতে চাঁদের জন্ম রহস্য উন্মোচিত করা যাক। একই সাথে জেনে নিই চাঁদবিহীন পৃথিবী কেমন হতে পারে?
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ! । মহাকাশ বিজ্ঞানকে আরও একধাপ সামনে নিয়ে যাবে এই জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। আশা করা হচ্ছে, বিখ্যাত হাবল টেলিস্কোপের পরবর্তী প্রজন্মের এই অত্যাধুনিক টেলিস্কোপটি আমাদেরকে আরও দূরের, আরও অতীতের মহাবিশ্বকে দেখতে সাহায্য করবে । - কেন এই জেমস ওয়েব স্পেইস টেলিস্কোপ নিয়ে এত হাইপ, এত হইচই বিশ্বজুড়ে? - কী এমন আছে এতে যা অন্য কোন টেলিস্কোপে ছিলনা? আসলেই কি আমরা এই টেলিস্কোপ দিয়ে আরো দূরের, আরো অতীতের মহাবিশ্বকে দেখতে পাবো? - একে যতটা ইউনিক এবং রিস্কিভাবে পৃথিবী থেকে বহু দূরের মহাশূন্যে স্থাপন করা হচ্ছে সেটাও এতটা ইউনিক এবং রিস্কি যে অনেকেই ভয় পাচ্ছেন শেষ পর্যন্ত সব ঠিকঠাক মত করা যাবে তো! চলুন, আজকের ভিডিওতে যুগান্তকারী এই টেলিস্কোপ সম্পর্কে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জেনে নেওয়া যাক।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
আমরা আমাদের গ্যালাক্সি ছাড়িয়ে দূরের গ্যালক্সিতে তে ঢুকে পড়েছিলাম জ্যোতির্বিদ্যার শেষ ভিডিওটিতে আপনার সাথে। আজকে আমরা আপনার কাছ থেকে জানতে চাইবো আমাদের সবচেয়ে কাছের পড়শি গ্যালাক্সি অ্যান্ড্রোমিডা সম্পর্কে। আপনি সেখানে বলেছিলেন সব গ্যালাক্সিই একে অপরের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে, কিন্তু আমি ভাবছিলাম সেটা ঠিক যদি ঠিক হয় তাহলে আমাদের পড়শি গ্যালাক্সি অ্যান্ড্রোমিডা আমাদের দিকে ছুটে আসছে সেটা কীভাবে ঠিক হতে পারে? এ নিয়ে আমরা তো ইন্টারনেটে অনেক হইচই শোনা যায় যে আমাদের ছায়াপথ গ্যলাক্সির সংঘর্ষ হবে অ্যান্ড্রোমিডার সাথে ৫ বিলিয়ন বছর পরে, কিন্তু ব্যাপারটা আসলে ঠিক সেরকম ক্লিয়ার কাট না? এখন আমরা বৈজ্ঞানিকভাবে ঠিক কী জানি?
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
চন্দ্রগ্রহণ! সূর্যগ্রহণ! মানব সভ্যতার ঊষালগ্ন থেকেই চন্দ্র সূর্য নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। সেইসব কৌতূহলকে অকল্পনীয় মাত্রা দিয়েছিলো চাঁদ আর সূর্যের গ্রহণ। কখনও কখনও সূর্য গ্রহণে আকাশ এতই অন্ধকার হয়ে যায় যে মনে হয় সেটা রাতের আকাশ। আর চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদ অনেকটা লালবর্ণ ধারণ করে। এসব দেখে আর গ্রহণ নিয়ে তখন মানুষের অজানা ভয় আর কুসংস্কারের শেষ ছিলো না। ধীরে ধীরে বিজ্ঞান এলো, রহস্য আর কৌতূহলকে জয় করলো মানুষ। আজ আমরা জানি চাঁদ আর সূর্যের গ্রহণ কোন অলৌকিক জিনিস নয়। কিন্তু কীভাবে কোনসময় ঘটে এই চন্দ্রগ্রহণ, সূর্যগ্রহণ? কেন পৃথিবীর সব জায়গা থেকে একসাথে গ্রহণ দেখা যায় না? আসুন আজকে থিংকের নতুন ভিডিও থেকে জেনে নিই সেইসব অজানা প্রশ্নের উত্তর।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
গ্যালাক্সি নিয়ে আমরা আজকে আবার একটা নতুন ভিডিও সিরিজ শুরু করতে যাচ্ছি। আগের ভিডিওগুলোতে আমরা আলোচনা করেছিলাম আমাদের ছায়াপথ গ্যালাক্সির ভিতরে সূর্য কীভাবে ঘোরে এবং গ্যালাক্সিতে কত তারা আছে। আজ আমরা দীপেনদার কাছ থেকে জানব কীভাবে আমরা জানলাম যে আমাদের ছায়াপথ গ্যালাক্সি ছাড়াও আরো হাজারো গ্যালাক্সি আছে এই মহাবিশ্বে? এই সিরিজে কয়েকটি ভিডিওতে আমরা ধীরে ধীরে ঢুকে যাবো সেই গ্যালাক্সিগুলোর ভিতরে এবং জেনে নেব এই গ্যালাক্সিগুলোর গতিপথ নিয়ে - কীভাবে তারা ভ্রমণ করছে আমাদের এই অনন্ত মহাবিশ্বে।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
আমাদের ছায়াপথ গ্যালাক্সিতে মোট ৪০০ বিলিয়নের মত তারা রয়েছে, কিন্তু এই সংখ্যাটা পাথরে খোদাই করা নয়। আর আমরা আকাশে যে সমস্ত তারা দেখি সেগুলো মুলত O, B, A, F, G বর্ণালীর তারা, কিন্তু খালি চোখে M, K ইত্যাদি লাল বা বাদামী বামন তারা আমরা দেখতে পাচ্ছিনা।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
১৯৬৮ সাল। অ্যারিজোনা মরুভূমির একটি উষ্ণ রাত। কিট পিক ন্যাশনাল অবজারভেটরিতে যেন খানিক আশার আলো দেখলেন জ্যোতির্বিদ ভেরা রুবিন আর তাঁর সহকর্মী কেন্ট ফর্ড। আমাদের সবচে' কাছের ছায়াপথ এনড্রোমিডায় বিভিন্ন নক্ষত্রের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে গিয়ে তাঁরা আবিষ্কার করলেন নিশুতি রাতের এনড্রোমিডা বেশ রহস্যময়। বিভিন্ন দিক থেকেই এনড্রোমিডার সাথে আমাদের পৃথিবীর ছায়াপথ মিল্কিওয়ের বেশ মিলও আছে, ফলে এন্ড্রোমিডা দর্শন আমাদেরকে আমাদের অস্তিত্বের এই ‘ছুটে চলা’ সম্পর্কে ধারণা দেয়, যেন নিজেদেরই জানছি ক্রমে। এন্ড্রোমিডাকে নিজ গণ্ডির বাইরের জগত সম্পর্কে জানার উৎসও বলা যেতে পারে। জ্যোতির্বিদ রুবিন কিংবা ফর্ড তখনো ঠিক বুঝতেই পারেননি তাঁরা কী যুগান্তকারী আবিষ্কারের দ্বারপ্রান্তে ঘুরছেন।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
সৌরজগৎ নিয়ে আমাদের বিশেষ জ্যোতির্বিদ্যা সিরিজের চতুর্থ পর্ব এটি। সৌরজগতের শেষ প্রান্তে আমরা পৌঁছে যাচ্ছি ধীরে ধীরে, ঢুকে পড়ছি আরো অজানা রহস্যময় জগতে - কোথা থেকে আসে রহস্যময় ধূমকেতুগুলো? কেন ধূমকেতুর ভাণ্ডার ফুরোয় না? সৌরজগতের প্রান্ত ঠিক কোথায়? কী আছে সেখানে? কাইপার বেল্ট, হিলস ক্লাউড, ওর্ট ক্লাউড কী? মানুষের পাঠানো মহাকাশযানগুলো সৌরজগতের কোথায় কোথায় পৌঁছেছে? এই সব প্রশ্নের উত্তর আজকে আমরা জানবো আমাদের প্রিয় জ্যোতির্বিদ ড. দীপেন ভট্টাচার্যের কাছ থেকে।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
আমরা গ্যালাক্সি নিয়ে আগের ভিডিওগুলোতে জেনেছিলাম আমাদের মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সির গঠন এবং তার বাহুগুলোর গঠন নিয়ে, এও দেখেছিলাম কাল্পুরুষ বাহুর এক পাশে আমাদের সূর্য এবং সৌরজগত অবস্থিত। আপনি যে স্পাইরাল ডেন্সিটি ওয়েভ নিয়ে আলাপ করতে গিয়ে তারাআদের ট্রাফিক জ্যমের কথা বলেছিলেন সেটা আমার চোখে যেন গেঁথে গেছে। আজকে আমরা আপনার সাথে আরো গভীরে গিয়ে দেখে নিতে চাই আমাদের তারা, মানে সূর্য ঠিক কীভাবে ঘুরছে মিল্কি ওয়েতে, তারাদের তুলনায় আমরা ঠিক কোনদিকে ভ্রমণ করছি?
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
আমরা আমাদের গ্যালাক্সির গঠন ভিডিওতে আমাদের গ্যালাক্সির সর্পিলাকার গঠন এবং সেখানে আমাদের সৌর জগতটা ঠিক কোথায় অবস্থিত তা নিয়ে কথা বলেছি। আজ আমরা ড. দীপেন ভট্টাচার্যর সঙ্গে ভয়াজার দুই আমাদের সৌর জগৎ ছাড়িয়ে কোনদিকে যাচ্ছে এবং সেই প্রসঙ্গে আমাদের আকাশের সবচেয়ে উজ্জ্বল তারা লুব্ধক বা সিরিয়াস নিয়ে আলোচনা করব। মানব সমাজের সঙ্গে এই তারাটির কী সম্পর্ক তা নিয়েও কথা বলব।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
আমরা যদি পুরো মহাবিশ্ব বা এমনকি আমাদের গ্যালাক্সি সাপেক্ষে চিন্তা করি আমাদের এই সৌরজগত একটু ছোট্ট বিন্দু বই আর কিছু নয়। আমাদের মহাবিশ্বে গ্যালাক্সি আছে লক্ষ কোটি আর নক্ষত্রের সংখ্যা তো অসংখ্য। আমাদের এই নতুন জ্যোতির্বিদ্যার সিরিজে, দীপেনদার সাথে আমরা ধীরে ধীরে জানবো, সেই আমাদের গ্যালাক্সির গঠন, সেখানে সূর্যের গঠন্ন এবং গতিপথ এবং মহাবিশ্বের অন্যান্য গ্যালাক্সি সম্পর্কেও।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
পৃথিবী যে ঘুরছে তা আমরা বুঝি না কেন- এই প্রচণ্ড বেগের ফলে আমাদের কি পৃথিবী থেকে ছিটকে পড়ে যাওয়ার কথা নয়? পৃথিবী তার পৃষ্ঠের সব কিছুকে পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে টেনে ধরে রেখেছে মাধ্যাকর্ষণ বল দিয়ে - এই কারনেই কি আমরা বুঝতে পারছি না পৃথিবীর গতি? আজকের থিংক ভিডিওতে আমরা এই ব্যাপারটা নিয়েই বিশদ আলোচনা করেছি জ্যোতির্বিদ ডঃ দীপেন ভট্টাচার্যের সাথে।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
সৌরজগৎ নিয়ে আমাদের বিশেষ জ্যোতির্বিদ্যা সিরিজের তৃতীয় পর্ব এটি। সৌরজগতের রহস্যময় গ্রহ এবং গ্যাসীয় দানব ইউরেনাস এবং নেপচুন নিয়ে আজকে আমরা জানবো আমাদের প্রিয় জ্যোতির্বিদ ড. দীপেন ভট্টাচার্যের কাছ থেকে। সেই সাথে জানবো প্লুটোকে কোন অপরাধে সৌরজগতের গ্রহের তালিকায় স্থান দিয়েও পরবর্তীতে বের করে দেওয়া হলো। সৌরজগতের এই সিরিজের প্রথম পর্বে আমরা জেনেছিলাম সৌরজগতের উদ্ভব এবং সূর্যের সবচেয়ে কাছের প্রথম চারটি পাথুরে গ্রহগুলো সম্পর্ক। দ্বিতীয় পর্বটি ছিল এবং এস্টেরয়েড বেল্ট বা গ্রহাণু বেষ্টনী, গাসীয় দানব বৃহস্পতি ও চক্র বেস্টিত শনি গ্রহ নিয়ে। আজকে জানতে যাচ্ছি ইউরেনাস, নেপচুন এবং প্লুটো নিয়ে। এর পরবর্তী পর্বে আমরা ড. দীপেন ভট্টাচার্যের সাথে চলে যাবো কাইপার বেল্ট, সেখান থেকে আসা ধূমকেতু ও আরো দূরে সৌরজগতের এক্কেবারে প্রান্তে ওর্ট ক্লাউডে।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
সৌরজগৎ নিয়ে আমাদের বিশেষ জ্যোতির্বিদ্যা সিরিজ ভিডিওর দ্বিতীয় পর্ব এটি। সৌরজগতের উদ্ভব এবং সূর্যের কাছের প্রথম চারটি পাথুরে গ্রহ নিয়ে প্রথম পর্বের আলোচনার পরে এবারের পর্বে জানবেন দু'টি দানবীয় গ্রহ বৃহস্পতি, শনি এবং গ্রহাণু বেষ্টনী সম্পর্কে। আসুন আমাদের প্রিয় জ্যোতির্বিদ ড. দীপেন ভট্টাচার্যের কাছ থেকে আজকে বিস্তারিতভাবে জেনে নিই অতিকায় গ্যাসীয় দানব-গ্রহ বৃহস্পতি সম্পর্কে যা শুধু আমাদের সবচেয়ে বড় গ্রহই নয় সৃস্টির শুরু থেকেই সে প্রলয়ঙ্করী সব ঘটনা ঘটিয়েছে সারা সৌরজগৎ জুড়ে। সেই সাথে আরো জেনে নিই রহস্যময় চক্রধারী শনি গ্রহ এবং এস্টেরয়েড বেল্ট বা গ্রহাণু বেষ্টনীর ইতিহাস এবং আধুনিক সব গবেষনার ফলাফল সম্পর্কে।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
সৌরজগৎ আমাদের কাছে সব সময়ই রহস্যময়, কৌতূহলের কেন্দ্রবিন্দু। সৌরজগতের রহস্য ভেদ করে চলেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বহু শতাব্দী ধরেই। প্রাচীন সভ্যতাগুলোও হাজার হাজার বছর ধরে অবাক বিস্ময়ে পর্যবেক্ষণ করেছে বিস্তীর্ণ মহাকাশ, সৌরজগৎ, গ্রহ, নক্ষত্রগুলোকে। থিংকের এই বিশেষ জোতির্বিদ্যার সিরিজের মাসব্যাপি আয়োজনের প্রথম পর্বে সৌরজগতের কেন্দ্র সূর্য থেকে শুরু করে অ্যাস্ট্রয়েড বেল্টের ভিতরের প্রথম চারটে পাথুরে গ্রহ এবং আদিম সেই নীহারিকা থেকে সৌরজগতের সৃষ্টি নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি জ্যোতির্বিদ ডঃ দীপেন ভট্টাচার্যের সাথে। এর পরের পর্বে কথা বলবো বৃহস্পতি এবং শনি গ্রহ নিয়ে, আর এমন করে চারটি পর্বে ধীরে ধীরে পৌঁছে যাব সৌজগতের প্রান্তে। আপনারাও আমাদের সাথে এই রোমাঞ্চকর মহাবৈশ্বিক যাত্রায় যোগ দিলে আনন্দিত হব।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
এই মুহূর্তে পৃথিবীর কক্ষপথে যতগুলো স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহ ঘুরছে তার মধ্যে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন বা স্পেস স্টেশন সবচেয়ে বড় - একটা ফুটবল মাঠের সমান বড়। সম্পূর্ণ গবেষণাগার এবং ৬ জন নভোচারী ও গবেষকদের বেঁচে থাকার নানা উপকরণে ঠাসা এই মহাকাশ স্টেশনের ভর প্রায় চার লক্ষ কুড়ি হাজার কিলোগ্রাম। এখন প্রশ্ন হল, এই বিশাল আকার এবং ওজন নিয়ে, মহাকাশ স্টেশন কীভাবে ভেসে থাকে? কীভাবেই বা কাজ করে এবং ঘুরতে থাকে পৃথিবীর চারদিকে? আজকে আমরা থিংকের বন্ধু জ্যোতির্বিদ দীপেন ভট্টাচার্যের সাথে জেনে নেব, কীভাবে পৃথিবী থেকে ছোঁড়া হয় এই মহাকাশযানগুলো এবং কীভাবেই বা তারা পড়ে না গিয়ে ঘুরতে থাকে পৃথিবীর কক্ষপথে?
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
ব্ল্যাক হোল মহাকাশের এক অনন্ত বিস্ময়। ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণ গহ্বর আসলে কী? ব্ল্যাক হোলকে যে রকম রহস্যময় বলে দেখানো হয় তারা কী সেরকমই? ব্ল্যাক হোল কি এক দানবীয় ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের মত সব কিছুকে গ্রাস করে নিতে পারে? মহাবিশ্বে এদের জন্মই বা হয় কীভাবে? কতটুকুই বা জানেন বিজ্ঞানীরা ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে? আজকের থিংকের এই বিশেষ ভিডিওতে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির জ্যোতির্বিদ্যার গবেষক শৌনক বোস ব্যাখ্যা করেছেন রহস্যময় ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণ গহ্বরের জন্ম, বেড়ে ওঠা, মহাবিশ্ব জুড়ে তাদের নাচানাচিসহ আরও অনেক কিছু। আসুন, ডঃ শৌনক বোসের সাথে জেনে নেই ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণগহ্বরের এই দুর্বোধ্য ব্যাপারগুলো, তথাকথিত এই 'ভয়াবহ' ব্ল্যাকহোলের রহস্য!
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
মঙ্গলে মানব বসতি - মঙ্গল গ্রহে মানব বসতি সম্ভব হবে কিনা, এ নিয়ে গবেষণা চলছে বহু বছর ধরে। নাসা মঙ্গলে পারসিভিয়ারেন্স perseveranc ও ইনজেনুইটি ingenuity নামের দুটি যান প্রেরণ করেছে ২০২০ সালে। মঙ্গলে, ২০২৪ সালের মধ্যে বসতি স্থাপণের তোড়জোর প্রস্তুতি চলছে। এত তাড়াতাড়ি আমাদের এই লাল প্রতিবেশি গ্রহটি মঙ্গলে বসবাস করা সম্ভব হবে কিনা তার একশ’ ভাগ নিশ্চয়তা এখনো পাও না গেলেও এই দশকের মধ্যেই যে সম্ভব হতে যাচ্ছে সে নিয়ে এখন আর সন্দেহ নেই। মঙ্গল গ্রহ নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই সেই প্রাচীনকাল থেকে। তাই চাঁদ জয় করার পরপরই শুরু হয়ে যায় মঙ্গলে অভিযান। পৃথিবী থেকে মঙ্গল গ্রহে আমরা সশরীরে কিভাবে আসা যাওয়া করব সেটা এখনো একটা কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে আছে, তবে তার চেয়েও বড় সমস্যা মানুষের জন্য অবসবাসযোগ্য এই গ্রহের চরম প্রতিকূল পরিবেশ। কিন্তু অজানাকে জানার এবং জয় করার বিস্ময়কর ক্ষমতা আজ বিজ্ঞানীদের মঙ্গল জয়ের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এসেছে এবং ধীরে ধীরে এই গ্রহটিতে মানব-বসতি স্থাপনের স্বপ্নও সত্যি হতে চলেছে। চলুন তাহলে থিংকের এই ভিডিওতে, আমরা জেনে নেই, বিজ্ঞানীরা কীভাবে একটা একটা সেই প্রতিকুলতাগুলোর মোকাবেলা করে মঙ্গলে মানব-বসতি স্থাপনের পরিকল্পনা করছেন।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
কোথা থেকে এলো আমাদের এই মহাবিশ্ব? অগুনতি গ্রহ, তারা, মহাশূন্য? এর শুরু কোথায়? আদৌ কি ঘটেছিল কোন মহাবিস্ফোরণ সেই আদিতে? আসুন আজকে জেনে নেই আমাদের এই বিপুল মহাবিশ্বের শুরুর কাহিনি - আমরা এই বিগ ব্যাং সম্পর্কে ঠিক কতটা জানি আর কতটুকুই বা এখনো রয়ে গেছে সম্পূর্ণ অজানা।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
মানুষের চাঁদে অভিযানের পঞ্চাশ বছর পরেও এ নিয়ে জল্পনা বা ষড়যন্ত্রতত্ত্বের শেষ নেই। আজকের এই ভিডিওতে আমরা খুঁজব চন্দ্রাভিযান নিয়ে সেই সব গুজবের উত্তর।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
মহাবিশ্বের সব নক্ষত্রের মতই, আমাদের সূর্যের জ্বালানির এই ভাণ্ডারও একদিন ফুরিয়ে যাবে। সূর্যের নিভে যাওয়ার প্রক্রিয়াটা ভয়াবহ ও দীর্ঘ; আমাদের পৃথিবীর ভবিষ্যৎও সূর্যের এই পরিণতির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এই ভিডিওতে আমরা সূর্যের সাথে যাত্রা করব সেই সূদূর ভবিষ্যতে।
Astronomy | জ্যোতির্বিজ্ঞান
সূর্য কেন জ্বলন্ত দেশলাইকাঠির মতো পুড়ে শেষ হয়ে যাচ্ছে না কয়েকশ' কোটি বছর ধরে জ্বলার পরেও? কেন তার জ্বালানি ফুরিয়ে যায় না? কোয়ান্টাম পদার্থবিদ্যার আলোয় সেই রহস্য জেনে নিন এই ভিডিওতে।