আত্মহত্যা করা আর করার চিন্তা কি দুটো আলাদা?
আত্মহত্যা করা আর করার চিন্তা দুটো ভিন্ন। আত্মহত্যার চিন্তা, পরিকল্পনা, আর প্রচেষ্টার মাঝে পার্থক্য করা যায় অর্থাৎ তার আত্মহত্যার ঝুঁকি কোন পর্যায়ের তা পরিমাপ করা যায়।
১। তিনি যদি বলেন যে তিনি ট্র্যাপড অথবা হোপলেস ফিল করছেন।
২। তিনি যদি বলেন তার এমোশনাল কষ্ট ইন্টলারেবল।
৩। তিনি যদি বলেন তিনি ভায়োলেন্স, ডাইয়িং, অর ডেথ নিয়ে প্রিঅক্যুপাইড আছেন।
৪। তার যদি মুড শিফট হয়, অর্থাৎ খুব হ্যাপি বা স্যাড হন তিনি।
৫। তিনি যদি রিভেঞ্জ, বা অতিরিক্ত গিল্ট, বা শেম ফিল করছেন বলেন।
৬। তিনি যদি বলেন অ্যাজিটেশন অথবা খুব অ্যাংজাইটি ফিল করছেন।
৭। যদি কোন নোটিসেবল চেঞ্জ দেখেন তার পারসোনালিটিতে, রুটিনে, অথবা ঘুমের প্যাটার্নে।
৮। যদি দেখেন তিনি অ্যালকোহল বা ড্রাগ ইউজ বাড়িয়ে দিয়েছেন।
৯। যদি দেখেন তিনি রিস্কি বেহেভিয়রে এঙ্গেজ হচ্ছেন যেমন রেকলেসলি ড্রাইভ করছেন বা ড্রাগ নিচ্ছেন।
১০। যদি দেখেন তিনি তার জিনিষপত্র দান করে দিচ্ছেন।
১১। গান বা সাবস্ট্যান্স বা ওষুধ রাখছেন যা জীবন এন্ড করতে পারে।
১২। যদি ডিপ্রেশন, প্যানিক অ্যাটাক, বা কন্সেন্ট্রেনশন রিপর্ট করেন।
১৩। যদি নিজেকে আইসোলেট করেন।
১৪। যদি বলেন তিনি অন্যদের ওপর বোঝা হয়ে আছেন।
১৫। যদি বলেন বা দেখেন তিনি খুব অ্যাজিটেটেড হয়ে আছেন, হাত মোচড়াচ্ছেন বা ঘন ঘন হাঁটছেন, নড়াচড়া করছেন।
১৬। যদি দেখেন তিনি সবাইকে গুডবাই বলছেন অ্যাজ ইফ এটাই তার শেষ গুডবাই।
১৭। যদি দেখেন আগে তিনি যা এঞ্জয় করতেন তা আর এঞ্জয় করছেন না, যেমন খাবার, এক্সারসাইজ, সোশ্যাল ইন্টারাকশন, অথবা সেক্স।
১৮। খুব রিমোর্স ফিল করছেন অথবা সেলফ ক্রিটিসাইজ করছেন।
১৯। মরে যাবার বা মৃত্যুর কথা বলছে।
২০। কেন জন্মেছেন বা কেন বেঁচে আছেন সেই নিয়ে দুঃখ করছেন।
তবে অনেক মানুষ যারা সুইসাইড করেন তাঁরা তাদের চিন্তা এবং ফিলিংস কারো কাছে প্রকাশ করেন না। এটা ভয়ংকর।
২১। ঘরে যদি ফায়ার আর্মস থাকে তবে এটা হাই রিস্ক হয়ে যায় যাদের সুইসাইডাল থটস থাকে তাদের জন্যে।