মিশরের পিরামিড আমাদের হাজার হাজার বছরের প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার কথা মনে করিয়ে দেয়। রহস্যময় এই পিরামিডের নির্মাণশৈলী নিয়ে যুগ যুগ ধরে চলছে অসংখ্য জল্পনা-কল্পনা। মিশরের এই বিশাল পিরামিডগুলো কীভাবে নির্মাণ করা হয়েছিলো আধুনিক প্রযুক্তি উদ্ভাবনের বহু আগেই? তার চেয়েও বড় প্রশ্ন - এই পিরামিডগুলো কারা বানিয়েছিলেন, কেন বানিয়েছিলেন তারা এই পিরামিডগুলো? বছরের পর বছর ধরেই এই প্রশ্নগুলো ভাবিয়েছে প্রত্নতাত্ত্বিক, স্থাপত্যবিদ ও নৃতাত্ত্বিকদের। মিশরের পিরামিডগুলো এরকম হাজারো প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে এবং তৈরি করেছে নানারকমের উপকথারও, ভীনগ্রহের প্রাণী বা এলিয়েনদের ধারণার, টাইম মেশিনে অতীত পরিভ্রমণ বা কালোজাদুবিদ্যর! আসুন, থিংকের এই ভিডিওতে জেনে নেওয়া যাক পিরামিড নিয়ে এই রোমাঞ্চকর প্রশ্নগুলোর উত্তর।
ব্রিটিশ টেলিভিশন চ্যানেল ফোরে প্রচারিত নতুন একটি প্রামান্য চিত্রে প্রত্নতত্ত্ববিদগণ মিশরের গীজার ‘গ্রেট পিরামিড’ নির্মান পদ্ধতির নতুন আলামত প্রদর্শন করেন। নতুন এই উপলব্ধি আসে লোহিত সাগরের প্রাচীন সমুদ্রবন্দর ওয়াদি আর জারফ হতে আবিষ্কৃত একটি প্যাপিরাসের লেখা হতে।
প্রচলিত কাহিনী অনুসারে ক্লিওপেট্রার আত্মহত্যার মধ্য দিয়ে প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতা ধ্বংসের মুখোমুখি হয়ে যায়। তবে সম্প্রতি গবেষকগণ একটি পর্যক্রমিক ঘটনা প্রবাহের মাধ্যমে মিশরীয় সভ্যতা ধ্বংসের বর্ণনা দিচ্ছেন। এর ঘটনাগুলোর সূত্রপাত হয় আগ্নেয়গিরির আগ্ন্যুৎপাতের মাধ্যমে, যা হতে বিধ্বংসী জলবায়ু পরিবর্তন শুরু হয় এবং এর পরিণতি হয় সামাজিক বিশৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে।