চন্দ্রগ্রহণ! সূর্যগ্রহণ! মানব সভ্যতার ঊষালগ্ন থেকেই চন্দ্র সূর্য নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। সেইসব কৌতূহলকে অকল্পনীয় মাত্রা দিয়েছিলো চাঁদ আর সূর্যের গ্রহণ। কখনও কখনও সূর্য গ্রহণে আকাশ এতই অন্ধকার হয়ে যায় যে মনে হয় সেটা রাতের আকাশ। আর চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদ অনেকটা লালবর্ণ ধারণ করে। এসব দেখে আর গ্রহণ নিয়ে তখন মানুষের অজানা ভয় আর কুসংস্কারের শেষ ছিলো না। ধীরে ধীরে বিজ্ঞান এলো, রহস্য আর কৌতূহলকে জয় করলো মানুষ। আজ আমরা জানি চাঁদ আর সূর্যের গ্রহণ কোন অলৌকিক জিনিস নয়। কিন্তু কীভাবে কোনসময় ঘটে এই চন্দ্রগ্রহণ, সূর্যগ্রহণ? কেন পৃথিবীর সব জায়গা থেকে একসাথে গ্রহণ দেখা যায় না? আসুন আজকে থিংকের নতুন ভিডিও থেকে জেনে নিই সেইসব অজানা প্রশ্নের উত্তর।
যদিও কলম্বাস আমেরিকা আবিষ্কার করেনি কিন্তু আমেরিকায় তাকে বীর ও গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হিসেবে সবসময় বিবেচনা করা হয়। এই কলম্বাস নতুন দেশ আবিষ্কারের সাথে সাথে অপরাধও কম করেননি। কলম্বাসের বিরুদ্ধে ক্যারিবিয়ান দ্বীপের মানুষের উপর অত্যাচার, শোষণ এমনকি প্রতারণার ইতিহাস আছে। চন্দ্রগ্রহণকে কেন্দ্র করে দ্বীপের মানুষদের সাথে তিনি কীভাবে প্রতারণা করে নিজের ও দলের জীবন বাঁচিয়েছেন সেই ইতিহাস অনেকেরই অজানা।
সূর্যগ্রহণ একটি অসাধারণ জ্যোতিঃমন্ডলীয় ঘটনা। আর এটি যে কেবল পৃথিবী থেকেই দেখা যায় তা নয়। যেসব গ্রহের উপগ্রহ রয়েছে সেসব গ্রহের পৃষ্ঠ হতেও সূর্যগ্রহণ পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব। লাল গ্রহ মঙ্গলের পৃষ্ঠ চষে বেড়ানো কিউরিওসিটি মঙ্গলযান সম্প্রতি একটি নয় বরং দুটি সূর্যগ্রহণ প্রত্যক্ষ করেছে এবং তার ছবি তুলে পাঠিয়েছে। গতমাসে মঙ্গলের দুটি উপগ্রহ ডিমোস এবং ফোবোস সূর্যকে অতিক্রম করে যায়। মার্চের ১৭ তারিখে কিউরিওসিটির মাস্তুল ক্যামেরায় অপেক্ষাকৃত ছোট উপগ্রহ ডিমোসকে সূর্যের সামনে দিয়ে অতিক্রম করে যেতে দেখা যায়।