“মমি” শব্দটা শুনলেই মনে আসে মিশর আর ফেরাউনের কথা, আর পিরামিডের অন্ধকার ঘরে একটা বাক্স, যার ভেতর পুরোশরীরটা ব্যান্ডেজের মত করে প্যাঁচানো হাজার বছরের পুরনো মৃতদেহ! মমি মানেই যেন রহস্যময় আর অদ্ভুতুড়ে সব কাণ্ড! তাই তো মমিকে ঘিরে রচনা হয়েছে কত গল্প, উপন্যাস আর সিনেমা! কিন্তু কাদের মৃতদেহের মমি এগুলো? কেন এবং কিভাবে এই মৃতদেহগুলোকে মিশরীয়রা এত নিখুঁতভাবে সংরক্ষণ করতো যে কয়েক হাজার বছর পরেও গবেষকরা এখনও তাদের ডিএনএ স্যাম্পল সংগ্রহ করতে পারেন? আসুন আজকে থিংকের এই ভিডিওতে জেনে নিই প্রাচীন রহস্যময় মমিগুলোর বিস্ময়কর গল্প।
অস্ট্রেলিয়ার গবেষকরা একটি ত্রিমাত্রিক প্রিন্টার ব্যবহার করে প্রাচীন মিশরীয় মমি করে রাখা একটি মরদেহের খুলি বিশ্লেষণ করে তার সম্ভাব্য মুখায়বব পুনঃনির্মান করেছেন। যদি মমিটি এমনিতেই একটি চমৎকার নিদর্শন এবং এটি হতে প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতা হতে অনেক অজানা তথ্য জানা যায় তবে গবেষকগণ বলছেন, এধরনের পুনঃনির্মান ছাত্র-ছাত্রীদের প্রাচীনসভ্যতার রোগতত্ত্ব সম্বন্ধে জ্ঞান দান করবে।