আত্মহত্যা প্রবণতা মূলত একটি স্বাস্থ্য সমস্যা। পুরো পৃথিবীতে অসংখ্য মানুষ এই সমস্যায় ভুগছেন। ব্যতিক্রম নয় আমাদের বাংলাদেশও৷ কিন্তু আমাদের দেশে আত্মহত্যাকে মানুষ কোন সমস্যা বলতে নারাজ। এইতো গত বছর বাংলাদেশে প্রায় ১০১ জন শিক্ষার্থী সুইসাইড করেছেন। কিন্তু এই সমস্যা নিয়ে আমাদের মাঝে কোন আলোড়ন আলোচনা কিছুই নেই। আসুন আজকে আমরা বোঝার চেষ্টা করব, কেন মানুষ আত্মহত্যা করে বা চিন্তা করে, কি কি রিস্ক ফ্যাক্টর এর পেছনে কাজ করে, কিভাবে এটা প্রিভেন্ট করা যায়, এবং এর কোন চিকিৎসা আছে কিনা। এ বিষয়ে আজকে আমরা আলোচনা করব ডঃ স্বাতী আহমেদ এর সাথে; উনি আমেরিকায় একজন ক্লিনিক্যাল সাইকলজিস্ট।
আত্মহত্যা ঠেকানোর জন্য আপনার সাহায্যই প্রয়োজন। আপনি কারো জীবন বাঁচাতে পারেন!
আমেরিকান জার্নাল অব প্রিভেন্টেটিভ মেডিসিনের রিসার্চ অনুযায়ী কিছু শারীরিক অসুস্থতা আত্মহত্যার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়: অ্যাজমা, কোন ক্রনিক এবং অসহ্য পেইন, ব্রেইন ইঞ্জ্যুরি, ক্যান্সার, কঞ্জেস্টিভ হার্ট ফেইলিয়র,ডায়বিটিস, এপিলেপ্সি, এইচ আই ভি/এইডস, হার্ট ডিজিজ, হাই ব্লাড প্রেশার, মাইগ্রেইন,পারকিন্সন্স ডিজিজ ইত্যাদি
আত্মহত্যা করা আর করার চিন্তা দুটো ভিন্ন। আত্মহত্যার চিন্তা, পরিকল্পনা, আর প্রচেষ্টার মাঝে পার্থক্য করা যায় অর্থাৎ তার আত্মহত্যার ঝুঁকি কোন পর্যায়ের তা পরিমাপ করা যায়।