আত্মহত্যা ঠেকানোর জন্য আপনার সাহায্যই প্রয়োজন। আপনি কারো জীবন বাঁচাতে পারেন!
আমেরিকান জার্নাল অব প্রিভেন্টেটিভ মেডিসিনের রিসার্চ অনুযায়ী কিছু শারীরিক অসুস্থতা আত্মহত্যার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়: অ্যাজমা, কোন ক্রনিক এবং অসহ্য পেইন, ব্রেইন ইঞ্জ্যুরি, ক্যান্সার, কঞ্জেস্টিভ হার্ট ফেইলিয়র,ডায়বিটিস, এপিলেপ্সি, এইচ আই ভি/এইডস, হার্ট ডিজিজ, হাই ব্লাড প্রেশার, মাইগ্রেইন,পারকিন্সন্স ডিজিজ ইত্যাদি
আত্মহত্যা করা আর করার চিন্তা দুটো ভিন্ন। আত্মহত্যার চিন্তা, পরিকল্পনা, আর প্রচেষ্টার মাঝে পার্থক্য করা যায় অর্থাৎ তার আত্মহত্যার ঝুঁকি কোন পর্যায়ের তা পরিমাপ করা যায়।
বদ্বীপ : মোহানার কাছে নদীর গতিবেগ একেবারে কমে যায়। তাই এখানে নদী দ্বারা পরিবাহিত প্রায় সমস্ত পদার্থ নদীবক্ষে সঞ্চিত হতে থাকে। এইভাবে সঞ্চয়ের ফলে নদীবক্ষে একটি মাত্রাহীন বাংলা ‘ব’ বা গ্রিক অক্ষর ‘∆’ডেল্টার মত দ্বীপের সৃষ্টি হয়। একে বদ্বীপ বলে। বৈশিষ্ট্য : •নদীর সঙ্গে সমুদ্র তরঙ্গ বাহিত পলি নিম্নাংশে ক্রমাগত ভরাট হয়ে গঠন করে। •মুল নদী থেকে যেখানে শাখা নদী বিভক্ত হয় সেটাই বদ্বীপের শীর্ষবিন্দু। উদাহরণ : গঙ্গা ব্রহ্মপুত্রের মিলিত বাংলা বা বঙ্গীয় বদ্বীপ পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ।
হাবল স্পেস টেলিস্কোপ এই মহাবিশ্বে মানবতার জন্য অভূতপূর্ব ঝলক দেখিয়েছে, কিন্তু অতি শীঘ্রই আরো বেশি শক্তিশালী মডেল দ্বারা এটি প্রতিস্থাপিত হতে যাচ্ছে। নাসার পরিচালক চার্লস বোলডেন ৮.৭ বিলিয়ন ডলারের জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ (JWST), যা ১৩ বিলিয়ন বছর আগের মহাবিশ্ব দেখতে সক্ষম হবে। স্বর্ণ দ্বরা আবৃত ২১ ফুটের একটি আয়না রয়েছে এতে যা হাবলের চেয়ে ৭ গুণ বেশি আলো সংগ্রহ করতে পারবে এবং স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে বর্ণচ্ছটাকে ধুলিকণা ভেদ করে দেখতে সক্ষম হবে।
হাবল স্পেস টেলিস্কোপের নাম আমরা সবাই শুনেছি। পৃথিবীপৃষ্ঠে টেলিস্কোপ বসালে বায়ুমন্ডলের নানাবিধ প্রতিবন্ধকে এর তথ্যে বিচ্যুতি ঘটে। তাই রকেটে বহন করে নিয়ে গিয়ে মহাশুন্যে টেলিস্কোপ স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ১৯৯০ সালে হাবল টেলিস্কোপ স্থাপনের পর গত দুই যুগে এর মাধ্যমে আমদের মহাবিশ্ব সংক্রান্ত জ্ঞান কয়েকগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। নতুন করে হাবল থেকে আর বেশী কিছু পাওয়ার নেই তাই একে প্রতিস্থাপন করতে আসছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ